জনপ্রিয় নেতা আলী আসলাম জুয়েলকে নৌকার মাঝি হিসেবে পেতে মড়িয়া ২ আসনের ভোটাররা । ঠাকুরগাঁও -২ আসনের এবারের নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলার বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলী আসলাম জুয়েল। যে কারনে এলাকার মানুষের কাছে জনপ্রিয় তিনি। বাড়ন্ত বয়সে ঢাকায় ছাত্র রাজনীতি যুক্ত হওয়ার পর মামলা হামলার শিকার হলেও বঙ্গবন্ধুর আর্দশে গড়া দেশ ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের লালিত হয়ে বিরোধী দলের নির্যাতন নিপিড়নের মধ্যেও রাজনীতির হাল ছাড়নেনি তিনি। নিজ এলাকায় এসে যুবলীগে যুক্ত হয়ে পথে প্রান্তে ছুটে চলেন দলকে সু-সংগঠিত করতে। ধীরে ধীরে এলাকার মানুষের কাছে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত লাভ করেন আলী আসলাম জুয়েল। আর্দশবান নেতা হিসেবে বেশকয়েক বছর আগে যুবলীগের সাধারণ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আলী আসলাম জুয়েল। আর সে কারনে এলাকার গরীব দুঃখী মানুষের পাশে থেকে কাজ করার সুযোগ লুফে নেন তিনি। তার জীবনে রাজনৈতিকতার গল্পটা কঠিন হলেও কাউকে বুঝতে না দিয়ে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের মানুষের সেবা করে গেছেন সমান তালে। গেল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে হেভিওয়ের প্রার্থীর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে বিপুল ভোট নির্বাচিত হন আলী আসলাম জুয়েল। সুযোগ বেড়ে যায় ভোটারদের সেবা করার। এলাকার মানুষের জমি বিরোধ সমাধান, মাদক নির্মূল, সীমান্তে অপরাধ রোধসহ নানা সামাজিক কাজে অগ্রনী ভুমিকা পালন করেন। এতেই এলাকার মানুষের কাছে ধীরে ধীরে জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত হয়ে উঠেন। শুধু তাই নয় মাননীয় প্রধাণমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের যে কোন কর্মসুচি পালনে পিছপা হননি তিনি। তার ডাকে প্রতিটি কর্মসুচিতে হাজার হাজার লোকের উপস্থিতিতে সফলতা অর্জিত হয়। এছাড়া বিএনপি জামায়াতের নৈরাজ্য ঠেকাতে তার কঠোর নির্দেশনা ছিল। ঠাকুরগাঁও-২ আসনে কথাও দেখা যায়নি অরাজকতা সৃস্টি হতে। আলী আসলাম জুয়েল শুধু ঠাকুরগাঁও-২ আসনের জনপ্রিয় নেতা হিসেবে পরিচিত এমনটা নয়। তিনি এরই মধ্যে সারাদেশে গরীবের নেতা হিসেবে পরিচিত। গরীব দুঃখীসহ সকল শ্রেণী পেশার আস্তাভাজন ও এলাকার জনপ্রিয় নেতা আলী আসলাম জুয়েলকে ঠাকুরগাঁও-২ আসনের নৌকার মাঝি হিসেবে দেখতে এখন মড়িয়া ভোটারা। নিশ্চই দলের নীতি নির্ধারকরা তরুন এই নেতাকে আগামীতে সকলের পাশে থেকে কাজ করার সুযোগ তৈরি করে দেবেন বলে প্রত্যাশা স্থানীয়দের।