শিক্ষনীয় একটি কবিতা
- শিক্ষনীয় একটি কবিতা ।
- বাইক টা দিছে শ্বশুরমশাই আব্বা দিছে তেল তাই তো আমার গতির সাথে জেট বিমান ও ফেল,
- দুর্ঘটনা ঘটলে ঘটুক আমার কিসের ভয় গেলে যাবে বাপ-শ্বশুরের আমার কিছু নয়।
- চলরে আমার মোটরগাড়ি জোরসে মারো টান কে কি বলে শুনব না আজ, ধরছি চেপে কান।
- আহা হা হা কি মনোরম গাঁয়ের বাঁকা রাস্তা ছয় শ কিলো ঘুরে এসে করব রে আজ নাস্তা এমন গতি তুলবরে আজ আমার গতি দেখে।
- থমকে যাবে পথের পথিক পন্থ চলা রেখে। গতির চোটে কাঁপছে মানুষ উড়ছে পথের ধুলো লাফিয়ে উঠছে পথের ধারের,
- বান্ধা ছাগল গুলো। গতি আর ও বাড়িয়ে দিলাম পথটা পেয়ে সরু হঠাৎ দেখি সামনে আমার বিশাল বড় গরু।
- ধাক্কা লেগে হুন্ডা আমার পড়ল গিয়ে খাদে আমার তখন হুঁশ ছিল না ফিরছে দুদিন বাদে।
- দু দিন বাদে জ্ঞান ফিরলে চেয়ে দেখি ভাই আমার যে দুই পা ছিল তার একটা সাথে নাই।
- সকল কিছু শোনার পরে চমকে গেল গা বাইকটা না কি ঠিকই আছে, আমার গেছে পা।
- আমার শখের বাইকে এখন অন্য মানুষ চড়ে পা হারিয়ে কান্দি আমি বন্ধি হয়ে ঘরে।
- ঘরে বসে ভাবি যদি পা টা পেতাম ফিরে তিড়িং বিড়িং ছেড়ে আমি বাইক চালাতাম ধীরে।
- মনরে বলি মন যদি তুই বুঝতে দু দিন আগে তবে কি তোর পা হারিয়ে পঙ্গু হওয়া লাগে!
- এধরনের মানসিকতা পরিহার করুন ধীরে আস্তে গাড়ি চালান, জীবন অনেক দামি,