নভেম্বর মাসের শুরু থেকে হালকা শীতের আগাম বার্তা দেওয়ায় গ্রামের বাজারে পিঠা পুলির বিক্রি শুরু হয়েছে। এ যেন শীতের সাথে পিঠার অনেক যোগ সুত্র রয়েছে। আজমিরীগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন বাজারে হালকা শীত পড়ায় সকাল- সন্ধা পিঠা বিক্রি করতে দেখা যায়। দেশি পিঠা, দেশি খাদ্যের দেশে ও বিদেশে অনেক কদর থাকলে ও দাড়িয়ে দাড়িয়ে সিরিয়াল ধরে গরম গরম পিঠা-পুলি, চিতই পিঠা শুটকির ভর্তা দিয়ে খাওয়া অন্যরকম অনুভূতির কথা জানিয়েছে পিঠা প্রেমী মিঠু ও মিল্টন । বিভিন্ন ধরনের পিঠার মধ্যে ভাঁপা ও চিতই পিঠাই সবার পছন্দের তালিকায়,সাথ শুটকি পিঠাও আছে। বিশেষ করে শহর ও গ্রামের পিঠার সাথে রসুন-মরিচ বাটা, কালোজিরা, ধুনিয়াবাটা,শুঁটকিভর্তা নানারকম উপকরণ দিয়ে বানানো এই সব মসলার কারণে আলাদা সুস্বাদু হিসেবে পরিচিত পেয়েছে। প্রতিটি পিঠার মূল্য ১০ টাকা হওয়ায় সকাল-সন্ধা কৃষক,শ্রমিক,শিক্ষাণী ও চাকুরীজীবিরা নিজের খাওয়ার পর আবার প্রিয়জনের জন্য মাঝে মাঝে নিয়ে থাকে।
উপজেলার জলসুখা মধ্য বাজারে বসে থাকা পিঠা ব্যবসায়ী সাজু মিয়া বলেন ,এ বছর হালকা শীতেই গতকাল থেকে যথেষ্ট পিঠা বিক্রি হচ্ছে আশারাখি ভারী শীতে চাাহিদার চাইতে বেশি পঠা বিক্রি হবে।
উল্লেখ্য বেশ কয়েকদিন হলো জেলা ও উপজেলা গুলোতে পিঠা উৎসবের মেলা দেখা যাচ্ছে। গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য এই পিঠা উৎসব।