প্রিন্ট এর তারিখঃ মঙ্গলবার ৮ই জুলাই, ২০২৫ ২৪শে আষাঢ়, ১৪৩২ ১২ই মহর্‌রম, ১৪৪৭

দুর্গা পূজা র আগেই কলকাতার কাছে দত্ত পুকুরের কাছে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, মৃত একাধিক।।

দুর্গা পূজা র আগেই কলকাতার কাছে দত্ত পুকুরের কাছে আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, মৃত একাধিক।।

কলকাতা থেকে নিউজ দাতা মনোয়ার ইমাম।।

আজ সকালে কলকাতার কাছাকাছি উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার দত্ত পুকুরে একটি আতশবাজি কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ ঘটে। এই ঘটনায় স্হানীয় আতশবাজি কারখানার কিছু কর্মচারী মারা যায়। এখন পর্যন্ত মোট আট জনের মৃত্যু র খবর পাওয়া গেছে। এই ঘটনার পর স্হানীয় আতশবাজি কারখানার পুরো এলাকা বিশাল পুলিশ বাহিনী দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে। এই বিস্ফোরণের ভয়াবহতা এতটাই ছিল যে বিস্ফোরণের পর উড়ে যায় বাড়ির চাল ও ছাদ। এবং কিছু লাশ ছিটকে পড়ে যায়। এবং কিছু মানুষের দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। তবে কি কারণে এতবড় বিস্ফোরণ ঘটেছে তার জন্য তদন্ত শুরু করে দিয়েছে ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট পুলিশ ও উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পুলিশ। তবে এই ঘটনার পুরো তদন্ত করতে নির্দেশ দিয়েছেন পশ্চিম বাংলা সরকারের সরাস্ট্র সচিব শ্রী হরিকৃষ্ঞ ত্রিবেদী। তবে এই ঘটনার কথা জানানো হয়েছে পশ্চিম বাংলা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বলেন কার নির্দেশ মেনে এমন ভাবে বেআইনি আতশবাজি কারখানা চলছিল তার তদন্ত করতে নির্দেশ দেন। তবে দুর্গ পুজো র আগে এমন ঘটনা টনক নড়িয়ে দিয়েছে পুলিশ প্রশাসন কে। এই ঘটনার পর কেন্দ্রীয় সরকারের আই এন এ তদন্ত করার দাবি করেন পশ্চিম বাংলা র বিজেপি নেতা ও পশ্চিম বাংলা র বিরোধী দলের নেতা শ্রী শুভেন্দু অধিকারী এবং আই এস এফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকী ও ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও লোকসভার বিরোধী দলের নেতা শ্রী অধীর রঞ্জন চৌধুরী এম পি ও সি পি আই এম এর মহম্মদ সেলিম সহ বিভিন্ন বিরোধী দলের নেতৃত্ব। তবে এখন পর্যন্ত মোট আটটি মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এবং বহু আহত ব্যাক্তিদের কলকাতার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। পুরো রাস্তাটি ও ঘটনার স্হানে পৌঁছে যায় দমকল বাহিনীর সদস্যরা। একইভাবে এলাকাটি ঘিরে রেখেছে উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলা পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা।।

সম্পাদকঃ মোঃ আনছারুজ্জামান (রেজুয়ান ইসলাম) এম.এ (01711420076 অথবা 01717-934449),প্রকাশক: মো: রাজিবুল করিম রোমিও,বার্তা সম্পাদক: মো: ফারুক হোসাইন,বার্তা ও বাণিজ্যিক কার্যালয়ঃ ফলিয়া দিগর (বটতলা) বাজার,কামালেরপাড়া,সাঘাটা,গাইবান্ধা।      

প্রিন্ট করুন