প্রিন্ট এর তারিখঃ রবিবার ৫ অক্টোবর, ২০২৫ ২০ আশ্বিন, ১৪৩২ ১২ রবিউস সানি, ১৪৪৭

সাভারে হাফ ডজন মাদক মামলার আসামী নিমূলের নেতৃত্বে বসে প্রকাশ্যে মাদকের হাট

সাভারের হেমায়েতপুর, ঝষিপাড়া এলাকার প্রায় হাফ ডজন খানেক মাদক মামলার আসামি নিমূল চন্দ্র দাস সে দীর্ঘ দিন যাবৎ ঝষিপাড়া এলাকায় প্রকাশ্যে আলু-পটলের মত মাদকের হাট বসিয়ে ব্যবসা করে আসছে।তার পরিবারের একাধিক সদস্যের নামে রয়েছে একাধিক মাদক মামলা, তারা সবাই সরাসরি মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত।

সরেজমিনে অনুসন্ধানে দেখা যায় মাদক ব্যবসায়ী নিমূলের পরিবারের সদস্য তার স্বীসহ
নিখিল, প্রকাশ, তাপস, ও তার দৈনিক মজুরি ভিওিক ৪/৫ জন, মাদকাসক্ত তরুণ সদস্য সরাসরি দিনের বেলা প্রকাশ্যে গাঁজা,দেশীয় মদ,হিরোইনের মত ভয়াবহ মাদক বেচাকেনা করে।

নিমূল প্রায় একযুগের বেশিসময় ধরে ঝষিপাড়ায় প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা করে জানায় একাধিক সূত্র

প্রসাশনের তালিকায় নিমূল শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী হিসাবে চিহ্নিত আছে বলে গোয়েন্দা তথ্য সূত্রে জানা যায়।

এলাকায় মাদক বেচাকেনা কৃন্দ করে মাঝে মধ্যে কিশোর গাংয়ের অতিপত্যের বিস্তারের জন্য সংঘর্ষ ঘটতে দেখা যায়।অনেক পথচারীরা ছিনতাইয়ের শিকার হয়, কিশোর গাংয়ের হাতে, অনেকে গুরুতরভাবে জখম ও হয় তাদের ভয়ে তারা মুখ খুলতে বা আইনী পদক্ষেপ নিতে পারেন না বলে জানান প্রত্যক্ষদশীরা, নিমূলের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে নিজস্ব কিশোর গাং বাহিনী।

“এখানে সংঘটিত হতে পারে হত্যাকান্ডের মত অপরাধ! বলে শঙ্কা অপরাধ বিশেষজ্ঞরা”

” অনেকে আবার বলে থাকেন এটা দ্বিতীয় চনপাড়া” নারায়ণগঞ্জের চনপাড়া খ্যাত সাভারের ঝষিপাড়া।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কিছু স্থানীয় বাসিন্দা জানায় অনেক পুলিশের সদস্য ও তাদের সোর্স নিমূলের কাছে এসে হপ্তাহ নেয়।

শিল্প নগরী পুলিশ ফাঁড়ি থেকে ১ কিলোমিটার দূরে ঝষিপাড়া অবস্থিত হলেও
পুলিশের তৎপরতা তেমন চোখে পড়ে না।

রীতিমত তিনি সাংবাদিকদের জীবন নাশের হুমকি পযন্ত দিয়ে থাকেন সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে কিছু দিন আগে মাদক ব্যবসায়ী নিমূলের হুমকির শিকার হয়েছে বলে একটি তার নামে সাভার মডেল থানায় অভিযোগ দায়ের করেন,বলে জানতে পারি, কিন্তু দু:খজনক বিষয় হল মাদক ব্যবসায়ী নিমূলের আত্যধিক শক্তির কারণে অভিযোগের তদন্ত পূর্বক কোন ব্যবস্হা নেয়নি শিল্প নগরী পুলিশ ফাঁড়ির অভিযোগের তদন্ত কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক জলিল।

সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে আমি নিজেও মাদক ব্যবসায়ী নিমূলের রষানলে পড়েছি আমাকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ সহ আমাকে চাঁদাবাজী ও ছিনতাইয়ের মামলায় ফাঁসিয়ে দিবে বলে হুমকি প্রদান করে।

পথচারী ও স্থানীয় বাসিন্দারা চরম নিরাপত্তাহীন থাকে বলে শঙ্খা প্রকাশ করেছেন এলাকাবাসী

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ আনছারুজ্জামান (রেজুয়ান ইসলাম).এম এ,মোবাইল নং- 01717934449 অথবা 01711420076,সহ-সম্পাদক:   ইয়ামিন হাসান-01710524903,বার্তা সম্পাদক: ফারুক হোসেন,সহ-বার্তা সম্পাদক: জাফর ইকবাল রানা।

টি.এল নম্বর: 00078/2026

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃফলিয়া দিগর (বটতলা) বাজার,কামালের পাড়া,সাঘাটা,গাইবান্ধা।

প্রিন্ট করুন