প্রিন্ট এর তারিখঃ রবিবার ৫ অক্টোবর, ২০২৫ ২০ আশ্বিন, ১৪৩২ ১২ রবিউস সানি, ১৪৪৭

আজ মহা সপ্তমী পূজা

আজ মহা সপ্তমী পূজা । আজ শনিবার ,২১ অক্টোবর,০৩ কার্ত্তিক শাস্ত্র মতে আজ মহ সপ্তমী। ভোরের আলো ফোটার সাথে সাথেই মাঙ্গলিক অনুষ্ঠাদি শুরু হবে। শনিবার দিনের শুরুটা দেবী আনন্দময়ীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে। চিন্তা-উদ্বেগ দূরে সরিয়ে রেখে হিন্দু পরিবার গুলো আজ গাঁ ভাসবে সপ্তমীর জোয়ারে।মহালয়ার শিউলি বিছানো ভোরে শুরু হয়েছিল উৎসবের আলাপ। মহাসপ্তমীতে সেই সুর সপ্তমে পৌঁছে গেল। বলা হয়ে থাকে, ষষ্ঠী যদি পূজার প্রিমিয়ার হয়- তাহলে সপ্তমী পূজার শুরু৷ শাস্ত্রমতে পূজার শুরুটা মহাসপ্তমীতেই। অবশ্য সে অপেক্ষায় থাকেননি ধর্মপ্রাণ হিন্দুরা। ষষ্ঠী থেকে বেজে গিয়েছে পূজার ঘণ্টা৷ মণ্ডপে মণ্ডপে ছড়িয়ে পড়েছে দর্শনার্থীদের ভিড়। শহরজুড়ে আলোর রোশনাই৷ রাতভর শুধুই ঠাকুর দেখা৷ মহাসপ্তমী সপরিবারের মা দুর্গার পিতৃগৃহে প্রবেশের দিন৷ দেবীর নবপত্রিকাস্নান ও প্রাণ প্রতিষ্ঠা দিয়ে দিনের মুখ্য আচার শুরু হয়েছে৷ এতদিন পরে বাপের বাড়ি ফিরেছে মেয়ে৷ সুতরাং শুচি শুদ্ধ না করে মেয়েকে কি ঘরে তোলা যায়৷ তা না হলে অমঙ্গল হবে যে৷ তাই ভোর হতেই শুরু হয় যায় নবপত্রিকা স্নান৷ একে একে হয়েছে মহাস্নান, অষ্ট কলস স্নান, আবাহন, চক্ষুদান, প্রাণ প্রতিষ্ঠা৷ তারপর পুরোহিতের মন্ত্রোচ্চারণ৷ ঢাকের আওয়াজ৷ সে অনুযায়ী, সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে সপ্তমী পূজার রীতি মেনে নবপত্রিকা (কলাবউ) স্নানের পর শুরু হয়েছে দুর্গার আরাধনা৷ এরপর ঘট বসিয়ে সঙ্কল্প৷ ফলনের দেবী হিসেবে মহাসপ্তমীতে দুর্গাপূজা হয়। অন্যান্য আরও ৮টি গাছের সঙ্গে বেল গাছের শাখা কেটে রাখা হয়। বলা হয়, ষষ্ঠীর রাতে এই বেল গাছের শাখাতেই দেবী নেমে এসেছিলেন ও সারা রাত বিশ্রাম নিয়েছিলেন। এই নয়টি গাছের শাখাকে স্নান করিয়ে পূজার জায়গায় নিয়ে আসা হয় এবং এর পরেই মাটির প্রতিমায় হয় প্রাণ প্রতিষ্ঠা।

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ আনছারুজ্জামান (রেজুয়ান ইসলাম).এম এ,মোবাইল নং- 01717934449 অথবা 01711420076,সহ-সম্পাদক:   ইয়ামিন হাসান-01710524903,বার্তা সম্পাদক: ফারুক হোসেন,সহ-বার্তা সম্পাদক: জাফর ইকবাল রানা।

টি.এল নম্বর: 00078/2026

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃফলিয়া দিগর (বটতলা) বাজার,কামালের পাড়া,সাঘাটা,গাইবান্ধা।

প্রিন্ট করুন