জেলা ও উপজেলাবাসীকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, MCB NEWS চেয়ারম্যান শ্রী মিশুক চন্দ্র ভুইয়া। শ্রী মিশুক চন্দ্র ভুইয়া পটুয়াখালী জেলা ও সকল উপজেলার সকল হিন্দু সম্প্রদায়ের বাসিকে শারদীয় দূর্গা পূজার শুভেচ্ছা জানিয়েছেন MCB NEWS,, চেয়ারম্যান, জাতীয় দৈনিক ঢাকা পত্রিকা জেলা প্রতিনিধি, ও জাতীয় দৈনিক বিশ্বমানচিত্র পত্রিকা জেলা প্রতিনিধি, জাতীয় দৈনিক আই বার্তা পত্রিকা জেলা প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেন। তিনি এক শুভেচ্ছা বার্তায় বলেন শারদীয় দূর্গা পূজা হিন্দু সম্প্রদায়ের মধ্যে নিয়ে আসুক আনন্দ। ধনী, গরিব নির্বিশেষে সবাই যেন এ আনন্দ সমানভাগে ভাগাভাগি করে এই প্রত্যাশা আমার।কোন বৈষম্য যেন এই উৎসব স্লান করতে না পারে সেদিকে সবাইকে সজাগ দৃষ্টি রাখার আহবান জানান। তিনি শুভেচ্ছা বার্তায় আরও বলেন, বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক বিরল দৃষ্টান্ত। এখানে সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় উৎসব পালন করে। জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকার সকল ধর্মের মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করেছে।তিনি সকলের সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনা করেন। দুর্গাদেবীর আগমনে সকল অপশক্তির বিনাশ হবে এই বসুন্ধরায় এই আশাবাদ ব্যাক্ত করেন তিনি । বাংলাদেশের সকল সাম্প্রদায়িক শক্তি, প্রতিক্রিয়াশীল গোষ্ঠী তাদের অপকর্ম থেকে সরে এসে দেশের কল্যাণে কাজ করবে বলে মনে করেন তিনি।জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু জয় হোক মেহনতী মানুষেরউলানিয়া বন্দর পূজা মণ্ডপে চলছে দুর্গা পূজার শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পটুয়াখালী জেলা গলাচিপা উপজেলা উলানিয়া বন্দর পূজা ও মণ্ডপে চলছে দুর্গা পূজার শেষ সময়ের প্রস্তুতি, পটুয়াখালী জেলা থানাধীন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় পার করছেন পটুয়াখালী ও উপজেলার প্রতিমা শিল্পীরা।প্রতিমার মাটির কাজ ও দেবী দুর্গাকে রংতুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলার কাজ শেষ পর্যায়ে।এ উৎসবকে ঘিরে উপজেলার হিন্দুপাড়া গুলোতে আগাম শারদীয় উৎসবের আমেজ দেখা দিয়েছে। উচু-নিচুর বিভেদ ভুলে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে একত্র করে মহা-সম্মেলন হয় বলে এ পূজাকে বলা হয় সার্বজনীন পূজা। আর শরৎকালে হয় বলে বলা হয় শারদীয় উৎসব।দূর্গাপূজাকে সামনে রেখে উপজেলায় এবছর ছোট বড় মিলিয়ে পূজা মন্ডব রয়েছে।এরমধ্যে পৌরসভায় উপজেলায় ।গতবারের চেয়ে উপজেলায় এবারে পুজামন্ডপ বেশী রয়েছে।উপজেলায় উল্লেখযোগ্য মণ্ডপগুলো হচ্ছে,পটুয়াখালী কেন্দ্রীয় মন্দির,সহ কয়েকটি।অন্যদিকে, শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের জন্য প্রতিটি মন্ডপে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়োন থাকবে।সরেজমিনে উপজেলার কয়েকটি মণ্ডপ ঘুরে দেখা যায়, তৈরি করা হচ্ছে দূর্গা, লক্ষী, সরস্বতী, কার্তিক, গনেশ, অসুর, সিংহ, মহিষ, পেচা, হাঁস, সর্পসহ প্রায় ১২ টি প্রতিমা।হিন্দু সম্প্রদায়ের দূর্গতিনাশীনী দুর্গাদেবীকে বরণ করে নিতে মণ্ডপে প্রতিমা তৈরি ও সাজসজ্জার কাজ চলছে। ঢাক, ঢোল বাদ্যকাররা বাদ্যযন্ত্র ঠিকঠাক করে নিচ্ছে। সেইসাথে ব্যস্ত প্রতিমা কারিগররাও। মূর্তি গড়া শেষে রংতুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে প্রতিমা। দেবীকে স্বাগত জানাতে সর্বত্র আনন্দঘন পরিবেশ বিরাজ করছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের আবালবৃদ্ধ বনিতা নারী-পুরুষসহ সব বয়সী মানুষ এ সর্ব বৃহৎ শারদীয় উৎসবকে স্বার্থক করতে প্রহর গুনছে। সব মিলিয়ে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে প্রতিটি পূজা মণ্ডপে।পটুয়াখালী জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি বলেন, পূজাকে সামনে রেখে পূজা উদযাপন পরিষদের সকল কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। প্রতিটি মন্ডপে সিসি ক্যামেরা, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর পাশাপাশি নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা রক্ষায় পূজা কমিটির নিজস্ব স্বেচ্ছাসেবককর্মী নিয়োগ করা হবে। শান্তি পূর্ণ পরিবেশে উৎসব পালনের লক্ষ্যে প্রশাসনিক ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে বলে জানান তিনি।পটুয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার জানান,শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে জেলার ৮ টি উপজেলার থানা পুলিশের পক্ষ থেকে নেয়া হবে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় এ উৎসবকে ঘিরে পুরো জেলায় সমন্বিত ও সুদৃঢ় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। দুর্গাপূজা উপলক্ষে পূজামণ্ডপগুলোর নিরাপত্তায় পোষাকধারী পুলিশ,,আনসার ও ভিডিপি সদস্যরা ছাড়াও সাদা পোশাকে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন থাকবে।গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা বিভিন্ন পূজা মন্ডপসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকা গুলোতে বিশেষ নজরদারী রাখবে।উলানিয়া বন্দর পূজা মণ্ডপে চলছে দুর্গা পূজার শেষ সময়ের প্রস্তুতি। পটুয়াখালী জেলা গলাচিপা উপজেলা উলানিয়া বন্দর পূজা ও মণ্ডপে চলছে দুর্গা পূজার শেষ সময়ের প্রস্তুতি, পটুয়াখালী জেলা থানাধীন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গোৎসবকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় পার করছেন পটুয়াখালী ও উপজেলার প্রতিমা শিল্পীরা।প্রতিমার মাটির কাজ ও দেবী দুর্গাকে রংতুলির আঁচড়ে ফুটিয়ে তোলার কাজ শেষ পর্যায়ে।এ উৎসবকে ঘিরে উপজেলার হিন্দুপাড়া গুলোতে আগাম শারদীয় উৎসবের আমেজ দেখা দিয়েছে। উচু-নিচুর বিভেদ ভুলে সমাজের সকল স্তরের মানুষকে একত্র করে মহা-সম্মেলন হয় বলে এ পূজাকে বলা হয় সার্বজনীন পূজা। আর শরৎকালে হয় বলে বলা হয় শারদীয় উৎসব।দূর্গাপূজাকে সামনে রেখে উপজেলায় এবছর ছোট বড় মিলিয়ে পূজা মন্ডব রয়েছে।এরমধ্যে পৌরসভায় উপজেলায় ।গতবারের চেয়ে উপজেলায় এবারে পুজামন্ডপ বেশী রয়েছে।উপজেলায় উল্লেখযোগ্য মণ্ডপগুলো হচ্ছে,পটুয়াখালী কেন্দ্রীয় মন্দির,সহ কয়েকটি।অন্যদিকে, শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের জন্য প্রতিটি মন্ডপে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পর্যাপ্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়োন থাকবে। সরেজমিনে উপজেলার কয়েকটি মণ্ডপ ঘুরে দেখা যায়, তৈরি করা হচ্ছে দূর্গা, লক্ষী, সরস্বতী, কার্তিক, গনেশ, অসুর, সিংহ, মহিষ, পেচা, হাঁস, সর্পসহ প্রায় ১২ টি প্রতিমা। হিন্দু সম্প্রদায়ের দূর্গতিনাশীনী দুর্গাদেবীকে বরণ করে নিতে মণ্ডপে প্রতিমা তৈরি ও সাজসজ্জার কাজ চলছে। ঢাক, ঢোল বাদ্যকাররা বাদ্যযন্ত্র ঠিকঠাক করে নিচ্ছে। সেইসাথে ব্যস্ত প্রতিমা কারিগাররা।