এম,এ জিলানী
জিয়া সংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস)কেন্দ্রীয় কমিটির ৩৩ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। শুক্রবার (৩ অক্টোবর ২০২৫ খ্রি.)উক্ত অনুষ্ঠানকে ঘিরে কেন্দ্রীয় কমিটির whatsapp গ্রুপে কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক জনাব হেলাল উদ্দিন হেলাল কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক চলচ্চিত্র অভিনেএী শিউলি শিলা যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পাপিয়া মাহি পপি সহ নেতৃবৃন্দদের নিয়ে অশালীন এবং কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন।বারবার নিষেধ করার পরেও মন্তব্য চালিয়ে যান যা জিসাস গঠনতন্ত্র মোতাবেক সাংঘর্ষিক,তাদের উর্দ্ধত্যপূর্ন
আচরণে জিসাসের অন্যান্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদককে নিয়ে বাজে মন্তব্য শিষ্টাচার বহির্ভূত এবং দলীয় শৃঙ্খলা পরিপন্থী অপরাধের দায়ে
জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি মোস্তফা আবু সালেক মানু কে সকল সাংগঠনিক কর্মকান্ড স্থগিত করে আগামী ৭ কর্মদিবসের মধ্যে স্বশরীরে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা দেওয়ার জন্য কারণ দর্শানোর নোটিশ
জারি করা হয়েছে এবং জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সভাপতি চৌধুরী আবদুল্লা আল আহসান তুহিন,জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,এ কে আজাদ,কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তুষার মাহমুদ,কেন্দ্রীয় কমিটির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সোহেল তালুকদার কে প্রাথমিক সদস্য পদ সহ স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হয়।
প্রকাশ থাকে যে জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির বহিষ্কৃত ৪ জন ৯ম জাতীয় কাউন্সিল ঘোষিত কমিটিতে ছিলেন না,জুলাই বিপ্লবের পর, জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রোকেয়া সুলতানা কেয়া চৌধুরীকে ভুল বুঝিয়ে জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটি কে ধ্বংস করার জন্য জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হন।
জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির আরও দুইটি বিবদমান গ্রুপ বিদ্যমান আছে ঐ দুই গ্রুপের কোন গ্রুপের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছে কিনা তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করেন সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহসান হাবীব কে কেন্দ্রীয় কমিটির দায়িত্বের সাথে অতিরিক্ত দায়িত্ব হিসেবে বগুড়া জেলা জিসাস এর ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক এর দায়িত্ব দেওয়া হইলো।এবং বগুড়া জেলা জিসাস এর সাধারণ সম্পাদক আরমান হোসেন ডলার এর সাংগঠনিক কর্মকান্ড সাময়িক স্থগিত করা ছিলো তা প্রতাহার করে তাকে স্বপদে বহাল করা হইলো।
