মোঃ মুকুল হোসেন ঃ–
কুমারখালীতে বিএনপির রাজনীতিতে ক্লীন ইমেজের অধিকারী ও বার বার নির্বাচিত চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জনাব হাফিজুর রহমান হাফিজ। উপজেলার ১১ ইউনিয়নের তৃনমুলের নেতাকর্মীরা হাফিজকে থানা বিএনপির সভাপতি পদে দেখতে চায়।
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহিদ রাষ্টপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার গতিশীল নেতৃত্বের প্রতি আস্থা ও তারন্যের প্রতীক তারেক রহমানের সংগঠনিক দক্ষতায় অনুপ্রাণিত কুমারখালী থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক জনাব হাফিজুর রহমান হাফিজ বিগত দিন গুলো থেকে আজ পর্যন্ত থানা বিএনপির ও সকল অঙ্গ-সংগঠনের প্রতিটা নেতাকর্মীকে উজ্জীবিত করে এগিয়ে চলছেন দুর্বার গতিতে।
স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীদের সাথে আলাপ করে জানা যায়, উপজেলার পান্টি ইউনিয়নের ঐতিহ্যবাহী রামদিয়া গ্রামের কৃতি সন্তান। তিনি স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকারের আমলে গত ১৭ বছর হামলা, মামলা, জেল, জুলুম, অত্যাচার, নির্যাতনের পরও বিএনপির জান্ডা হাতে নিয়ে দলের জন্য পাড়ি দিয়েছেন দীর্ঘপথ। শত নির্যাতনের পরও সরে যাননি তার কাঙ্খিত লক্ষ থেকে, পালন করেছেন থানা ও ইউনিয়ন বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। নিজ দল বিএনপির নেতাকর্মীদের সুবিধা, অসুবিধাসহ বিভিন্ন বিষয়ে সার্বক্ষনিক খোঁজ খবার রেখেছেন। আর তাই তিনি উপজেলার সকল জনগণের কাছ থেকে খেতাব পেয়েছেন কর্মী বান্ধব নেতা এবং বিএনপি দলের জন্য তার নেতৃত্ব অমূল্য সম্পদ।
আর তাই তৃনমুল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে দাবি উঠেছে সামনে কুমারখালী থানা বিএনপির সর্বোচ্চ পদে তাকে দায়িত্ব দেয়ার। কারন দলের দূর্দিন ও দুঃসময়ে পরীক্ষিত নেতা হিসেবে নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে কেন্দ্রীয় কর্মসূচিগুলো পালন করেছেন সাহসীকতার সাথে। তিনি কখনো অন্যায়, অত্যাচার ও নীতির কাছে কখনও আপোষ করেননি। কুমারখালী উপজেলার সকল এলাকায় সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ, মাদক বিক্রেতা, ভুমিদস্যুদের কখনোই প্রস্রয় দেয়নি হাফিজুর রহমান হাফিজ। তাই জেলা বিএনপির সকল গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্বে থাকা নেতা ও সকল ইউনিয়নের সন্মানিত ভোটারদের কাছে তৃনমুল পর্যায়ের নিরীহ নির্যাতিত ও ত্যাগি নেতাকর্মীদের পক্ষ থেকে আবেদন থাকবে কর্মী বান্ধব নেতা ও আকাশচুম্বি জনপ্রিয় আলহাজ্ব জনাব হাফিজুর রহমান হাফিজকে আগামীকাল ৫ই সেপ্টেম্বর রোজ শুক্রবারের নির্বাচনে ছাতা মার্কায় ভোট দিয়ে কুমারখালী থানা বিএনপির গুরুত্বপূর্ণ সভাপতি পদে নির্বাচিত করে বিজয়ী করার দাবি জানিয়েছে।
