
গাইবান্ধা জেলা প্রতিনিধি: গাইবান্ধার ঐতিহ্যবাহী পেশাজীবী সংগঠন গোবিন্দগঞ্জ প্রেস ক্লাব এর কমিটি গঠন নিয়ে তুঘলকি ঘটনা ঘটেছে। গত ৪ সেপ্টেম্বর গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির আহবায়ক রবিউল কবির মনু ও উপজেলা পার্বতীপুর চামরগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মরত প্রধান শিক্ষক মির্জা মো. শওকত জ্জামান প্রধান নিজেদের সভাপতি সম্পাদক ঘোষণা করে কমিটি দিয়েছে। এনিয়ে উপজেলার সর্বত্র মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।গোবিন্দগঞ্জ চৌকি আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের রায়ে ক্লাবের বৈধ সদস্য ৫৩ জন। গত ৪ সেপ্টেম্বর মাত্র ১৯ জন সদস্যকে উপস্থিতি দেখিয়ে পৌর বিএনপির আহবায়ক রবিউল কবির মনু জোরপূর্বক ক্লাবের কমিটি গঠন করে। তিনি নিজেকে ক্লাবের সভাপতি হিসেবে নির্ধারণ করে এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে নির্ধারণ করে উপজেলার পার্বতীপুর চামরগাছা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক (চলতি দায়িত্বে) হিসেবে কর্মরত থাকা মির্জা মো. শওকত জ্জামান প্রধানকে। গোবিন্দগঞ্জ প্রেস ক্লাবের তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক জাহিদুর রহমান প্রধান টুকু বাদী হয়ে ২০২১ সালে গোবিন্দগঞ্জ চৌকি আদালতের সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে ৫৩জন সাংবাদিক কে বিবাদী করে মামলা দায়ের করে। যার মামলা নং ২১৮/২১। দীর্ঘ দুই বছর শুনানি শেষে বিগত ০৯/০৩/২০২৩ সালে আদালত মামলাটি খারিজ করে দেয়। বাদী এই খারিজের বিরুদ্ধে সানি (আপিল) করে। সানি মামলা নং ২১/২৩। বিগত ০৪/০৬/২০২৩ তারিখে সানি মামলার শুনানি শেষে আদালত খানি মামলাও খারিজ করে দেয়।
গত ৪ সেপ্টেম্বর গোবিন্দগঞ্জ প্রেস ক্লাবের বৈধ সদস্যেদের অবগত না করে মাত্র ১৯জন সদস্যকে উপস্থিত দেখিয়ে গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির আহবায়ক রবিউল কবির মনু রাজনৈতিক ক্ষমতার জোরে নিজেকে ক্লাবের সভাপতি ঘোষণা করে। সাধারণ সম্পাদক নির্ধারণ করেন সরকারি রাজস্বভূক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মির্জা মো. শওকত জ্জামান প্রধানকে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন উপনামে আন্ডারগ্রাউড সাংবাদিক করে আসছিলেন। যা নিয়ে উপজেলার শিক্ষকদের মাঝে আগে থেকেই প্রতিক্রিয়া ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের প্রেস ক্লাবের মত সংগঠনের দায়িত্ব গ্রহণ করায় উপজেলার শিক্ষকদের শৃংঙ্খলা রক্ষা করা কঠিন হবে। তাকে অনুসরণ করে উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ শ্রেণি পাঠদানের আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে এবং অতিরিক্ত সুবিধার জন্য তারা রাজনৈতিক কার্যক্রম সহ বিভিন্ন নীতি বর্হিভূত কার্যক্রমে সক্রিয় হয়ে পড়বে আশংকা করা যায়।
গত ৪ সেপ্টেম্বর গোবিন্দগঞ্জ প্রেস ক্লাবের বৈধ সদস্যেদের অবগত না করে মাত্র ১৯জন সদস্যকে উপস্থিত দেখিয়ে গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির আহবায়ক রবিউল কবির মনু রাজনৈতিক ক্ষমতার জোরে নিজেকে ক্লাবের সভাপতি ঘোষণা করে। সাধারণ সম্পাদক নির্ধারণ করেন সরকারি রাজস্বভূক্ত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মির্জা মো. শওকত জ্জামান প্রধানকে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন উপনামে আন্ডারগ্রাউড সাংবাদিক করে আসছিলেন। যা নিয়ে উপজেলার শিক্ষকদের মাঝে আগে থেকেই প্রতিক্রিয়া ছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের প্রেস ক্লাবের মত সংগঠনের দায়িত্ব গ্রহণ করায় উপজেলার শিক্ষকদের শৃংঙ্খলা রক্ষা করা কঠিন হবে। তাকে অনুসরণ করে উপজেলার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ শ্রেণি পাঠদানের আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে এবং অতিরিক্ত সুবিধার জন্য তারা রাজনৈতিক কার্যক্রম সহ বিভিন্ন নীতি বর্হিভূত কার্যক্রমে সক্রিয় হয়ে পড়বে আশংকা করা যায়।