মোঃ নেওয়াজ মোর্শেদ নোমান,জয়পুরহাটঃ যদি কারো কথাও কোন ডেস থাকে তাহলে আমরা তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনার চেষ্টা করব, এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা, বললেন- আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ রোকেয়া সুলতানা।
জয়পুরহাটে বিএমএ এর উদ্যোগে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। জয়পুরহাটের কৃতি সন্তান স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী হয়ে জয়পুরহাটে এই প্রথম আগমন করায় অনুষ্ঠানের শুরুতেই স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রতিষ্ঠানসমূহ ছাড়াও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানগুলো পৃথকভাবে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
শনিবার বিকাল সাড়ে ৩ টায় ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের নতুন ভবন চত্বরে মতবিনিময় সভায় হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ সরদার রাশেদ মোবারক এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ রোকেয়া সুলতানা।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডাঃ তুলশি চন্দ্র রায়, জয়পুরহাট পৌরসভার মেয়র মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক।
এরআগে জেলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে বেলা ১১ টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ রোকেয়া সুলতানা ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ও স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডাঃ রোকেয়া সুলতানা বলেন – শুধু জয়পুরহাটে না সারা বাংলাদেশে স্বাস্থ্য খাতকে আমরা এগিয়ে নেবার চেষ্টা করছি। জয়পুরহাটে আমরা ১০০ বেড থেকে ২৫০ বেডে উন্নত করেছি। আমি এবং আমার মন্ত্রী মহোদয় মিলে আমরা চেষ্টা করব যদি কারো কথাও কোন ডেস থাকে তাহলে আমরা তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনার চেষ্টা করব, এটা আমাদের প্রতিজ্ঞা। তিনি প্রাইভেট ক্লিনিক গুলো সম্পর্কে বলেন- আমরা ধারাবাহিক ভাবে ক্লিনিক গুলোর পেছনে কাজ করে যাচ্ছি, জয়পুরহাটে যদি কোন লাইসেন্স বিহীন ক্লিনিক থাকে তাদের বিরুদ্ধে আমরা আইনানুগ ব্যবস্থা নেব। তিনি আরো বলেন, প্রত্যেকটি মেডিকেল কলেজ যেন আধুনিক ভাবে পরিচালনা করা যায় আমরা সেভাবে কাজ করে যাচ্ছি।