প্রিন্ট এর তারিখঃ রবিবার ৫ অক্টোবর, ২০২৫ ২০ আশ্বিন, ১৪৩২ ১২ রবিউস সানি, ১৪৪৭

নওগাঁ নিয়ামতপুর বরেন্দ্র অঞ্চলের ধুম পড়েছে সরিষা কাটা ও মাড়াইয়ের

আনোয়ার হোসেন স্টাফ রিপোর্টারঃ নওগাঁ নিয়ামতপুর নওগাঁ নিয়ামতপুর,এবার অগাৎ পরিমাণ জমিতে সরিষা চাষ করেছে কৃষকরা। তবে ফলন ও দাম নিয়ে অসন্তোষ চাষীদের মধ্যে। বিগত বছরের তুলনায় এ বছর সরিষা চাষে খরচ বেশি হয়েছে। সার কীটনাশকের।তবে এবার সরিষায় কিছু অংশ জমিতে সেচ দিতে হয়নি বলে জানান কৃষকেরা, ৮নংবাহাদুরপুর ইউপি সদস্য,ওয়াজেদ আলী বলেন এক বিঘা জমিতে সরিষা চাষ করে ৬ মণ ফলন হয়েছে। কৃষক আলহাজ্ব সেলিম প্রামানিক বদলপুর গ্রামের,কায়েম মৃধা,ও তল্লা পশ্চিম পাড়া গ্রামের রাব্বনি, তিনি ও বলেন ৫ মণ, কারো ৬ মণ, ঊর্ধ্বে ৭ মণ করে ফলন হচ্ছে , কম ফলনের বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, সরিষায় কয়েক বার রোগ হয়েছিল। মূলত এ কারণে ফলন কম হয়েছে। গতবার ভালো ফলন পেয়েছিলাম এবং দামও ভাল ছিল। কিন্তু এবারে লোকসান গুনতে হবে মনে হয়। উপজেলা কৃষি অফিসার কামরুল হাসান বলেন, উপজেলায় এই প্রথমবারের মতো ১০ হাজার ১৫০হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। যা ইতিপূর্বে চাষ হয়নি। গত বছর ৬ হাজার হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছিল। উপজেলায়, রেকর্ড ১০ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকা ও চাষীদের মাঝে সার্বক্ষণিক তদারকির কারণে ফলনও ভালো হয়েছে। হেক্টর প্রতি ১ দশমিক ৫ মেট্রিকটন ফলন ধরা হয়েছে। সেই হিসেবে ১০ হাজার ১৫০হেক্টর জমিতে ১৪হাজার ৩০০ মেট্রিকটন সরিষার তেল উৎপাদন হবে। অন্য আবাদের তুলনায় সরিষা চাষে খরচ অনেক কম। কোন চাষীর লোকসান হবে না। সরিষা চাষে যেমন তেলের চাহিদা পুরুন হয় ঠিক একই ভাবে গোখাদ্যের প্রধানতম খাবার খৈল তৈরি হয় এবং জ্বালানি হিসেবেও ব্যবহার হয়। তিনি আসা প্রকাশ করে বলেন, আগামীতে উপজেলায় আরো বেশি পরিমাণ সরিষা চাষ হবে।

সম্পাদক ও প্রকাশকঃ মোঃ আনছারুজ্জামান (রেজুয়ান ইসলাম).এম এ,মোবাইল নং- 01717934449 অথবা 01711420076,সহ-সম্পাদক:   ইয়ামিন হাসান-01710524903,বার্তা সম্পাদক: ফারুক হোসেন,সহ-বার্তা সম্পাদক: জাফর ইকবাল রানা।

টি.এল নম্বর: 00078/2026

বার্তা ও বানিজ্যিক কার্যালয়ঃফলিয়া দিগর (বটতলা) বাজার,কামালের পাড়া,সাঘাটা,গাইবান্ধা।

প্রিন্ট করুন