ঢাকা শনিবার ৪ অক্টোবর, ২০২৫

ঢাকা শনিবার ৪ অক্টোবর, ২০২৫

৩৩ গাইবান্ধা ৫সাঘাটা-ফুলছড়ি আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রতাশী এ্যাডভোকেট নাজেমুল ইসলাম প্রধান নয়ন

✒ নিজস্ব প্রতিবেদন:  প্রকাশিত: রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫, ১০:৩৩ পূর্বাহ্ণ

নিজস্ব প্রতিবেদন: আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-র যোগ্য মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসাবে  নিজ নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ মানুষের কাছে যাচ্ছেন এবং একগুচ্ছ প্রতিশ্রুতি ও আশাবাদ ব্যক্ত করছেন। তাদের কথায় ফুটে উঠছে একটি গণতান্ত্রিক, কল্যাণমূলক ও প্রতিহিংসামুক্ত বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন।বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলের ৩১ দফা রূপরেখা বাস্তবায়নের মাধ্যমে রাষ্ট্র কাঠামো মেরামত এবং জনগণের অর্থনৈতিক মুক্তি ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করছেন তারা। নারী অধিকার নিশ্চিত করা, ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা এবং দেশের হারানো গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনার বিষয়গুলোও তার বক্তব্যে গুরুত্ব পাচ্ছে।মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসাবে রাজনৈতিক ত্যাগ, কারানির্যাতন এবং দলের প্রতি আনুগত্যকে মনোনয়ন লাভের অন্যতম যোগ্যতা হিসেবে তুলে ধরছেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে দলের সঙ্গে থেকে আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন এবং জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ককে  ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন। বিএনপি হাইকমান্ডও প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে আন্দোলন-সংগ্রামে ভূমিকা, সততা, যোগ্যতা এবং জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততাকে গুরুত্ব দিচ্ছে বলেই তিনি এবার ধানের শীষের মনোনয়ন প্রতাশীদের মধ্যে সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন বলে জানা গেছে।সার্বিকভাবে, বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হিসাবে এ্যাডভোকেট নাজেমুল ইসলাম প্রধান নয়ন  একটি পরিবর্তন ও উন্নয়নের বার্তা নিয়ে জনগণের দোরগোড়ায় হাজির হচ্ছেন। তার কথায় যেমন রয়েছে অতীতের বঞ্চনার অবসান ঘটানোর প্রত্যয়, তেমনি রয়েছে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার আশাবাদী অঙ্গীকার।

কে এই নাজেমুল ইসলাম প্রধান (নয়ন) প্রধান,সাঘাটা ফুলছড়ির ধানের শীষের কান্ডারী।

গাইবান্ধা জেলাধীন সাঘাটা উপজেলার ৫নং কচুয়া ইউনিয়ন এর চন্দনপাট গ্রামে তার জন্ম।তার পিতার নাম মোঃ আব্দুল্লা প্রধান,মাতার নাম মোছাঃ মোমেনা বেগম।১৯৬৮ সালের পহেলা ডিসেম্বর তিনি চন্দনপাঠ গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন।ছোট বেলা থেকেই তিনি মেধাবী ও সৎ নিষ্ঠবান ছিলেন।তিনি ওসমানের পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ৫ম শ্রেণী পাশ করেন।১৯৮৪ সালে রাজশাহী বোর্ড হতে এসএসসি পরীক্ষায় সাধারন বিভাগে,১৯৮৬ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী বোর্ড থেকে সাধারন বিভাগে ,১৯৯০ সালে রাজশাহী বিশ্ব বিদ্যালয় অধীনে বিএ পাশ করেন , ২০০৬ সালে  জাতীয় বিশ্ব বিদ্যালয়ের আধীনে সেন্ট্রাল ল কলেজ থেকে এলএলবি ও ঢাকা ইন্টারন‍্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ( ডি আই ইউ) থেকে (এলএলএম) পাস করেন।ছাত্র জীবনে থেকে তিনি অঙ্গসংগঠনের সাথে ছিলেন বতর্মানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির গাইবান্ধা জেলা বিএনপির উপদেষ্টা। ইতিপূর্বে তাহার বাবা একজন বিএনপি নেতা ছিলেন এবং তার পরিবার বিএনপির  জন্য অনেক অবদান রেখেছেন।তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) তে  যোগদান করেন ১৯৮৮ সালের ১লা জানুযারী ছাত্র-দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে। ২০০৮ সালে ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি মনোনয়ন কিনেছিলেন কিন্তু দল মোঃ হাসান আলীকে মনোনয়নপত্র দিয়েছিল। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ২০শে আগষ্ঠ ২০১৩ সালের মনোনয়ন পত্র সর্ম্পকিত প্রতিবেদনে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে তার নাম প্রকাশ করা হয়।২০শে নভেম্বর ২০১৩ইং সালে দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ৩৩ গাইবান্ধা ৫ সাঘাটা ফুলছড়ি আসনের বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) এর মনোনীত প্রার্থী হিসাবে মোঃ নাজেমূল ইসলাম প্রধান নয়ন এর নাম পত্রিকায় প্রকাশ করেন। ২২শে সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখের দৈনিক দিনকালে পত্রিকায় নিহত সিজুর পরিবারকে আর্থিক সহায়তা প্রদান করেন ঐ সময় বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ছিলেন।২২শে সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখের দৈনিক করতোয়া পত্রিকায় তার মতবিনিময় প্রতিবেদন প্রকাশ করে। ২৯শে সেপ্টেম্বর ২০১৩ তারিখের দৈনিক মাধুকর ও সকলের খবর পত্রিকায় তার সমাজ সেবার অবদান তুলে ধরে প্রতিবেদন প্রকাশ করে। বর্তমানে সমাজ সেবামূলক কাজে নিজ তহবিল হতে স্থানীয় গরীর ছাত্র/ছাত্রীদের অর্থ প্রদান, নদী ভাংগন এলাকার দুস্ত ও অসুস্থ মানুষের মাঝে চিকিৎসা ব্যবস্থা গ্রহণ করা, উপহারস্বরূপ খাদ্য- বস্ত্র বিতরণ, মসজিদ -মন্দিরসহ সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে অর্থনৈতিক সহযোগিতা, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব পালনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সহ বিভিন্ন দায়িত্ব পালনে কঠোর ভূমিকা অব্যাহত রাখতেন তিনি। তার রাজনৈতিক জীবনে বর্তমানে, তিনি উপদেষ্ঠা গাইবান্ধা জেলা বিএনপি ও সদস্য সাঘাটা উপজেলা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) হিসেবে আছেন। তিনি বলেন আমি মনোনীত হলে নিজের আর্থিক সংগতি থেকে প্রয়োজনীয় সমস্ত নির্বাচন ব্যয় বহন করবো। তিনি আরো বলেন, দল যদি আমাকে মনোনয়ন দেয় আমি অবশ্যই জয়লাভ করব ইনসাআল্লাহ্ একটি আসন আমার দল কে উপহার দিব।১৯৮৮ সাল থেকে আজ অবদি পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) দলীয় সকল প্রোগ্রামে অংশগ্রহনসহ বিভিন্নভাবে অবদান রেখে চলেছেন। ২৭শে ফেব্রুয়ারী বিএনপির বর্ধিত সভায় তিনি প্রাথমিক মনোনয়ন প্রাপ্ত হিসেবে অংশ গ্রহণ করেন।বর্তমানে তিনি বিএনপির একজন সক্রিয় নেতা হিসাবে ৩৩ গাইবান্ধা ৫ সাঘাটা-ফুলছড়ি আসনের ধানের শীষের মনোনয়ন প্রতাশীদের মধ্যে অন্যতম দাবিদার।