নিয়ন্ত্রণের বাইরে সারাদেশে হলুদ সাংবাদিকতা।বিব্রতকর পরিস্থিতিতে প্রকৃত সাংবাদিকরা। দিন যাচ্ছে নিয়ন্ত্রণের বাইরে হলুদ সাংবাদিকতা,তা নিয়ে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে প্রকৃত সাংবাদিকরা।সারাদেশ জুড়ে জেলা ও উপজেলা গুলোতে কি পরিমান ফেসবুক পেজ নিউজ র্পোটাল ও আইপি,টিভি চ্যানেল রয়েছে তার কোনো সঠিক হিসাব নেই সরকারের কাছে।অথচ এসব নিউজ র্পোটাল,আইপি টিভি চ্যানেল বিভিন্ন সমায় বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে দেধারছে।এ-সব নিউজ র্পোটাল ও আইপি টিভি চ্যানেলের সংবাদ নিয়ে অনেক সমায় বিব্রতকর পরিস্থিতি ও বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী পড়ছে প্রশ্নের মুখে। সঠিক তথ্য বিহীন সংবাদ প্রকাশের জের গড়িয়েছে আদালত পর্যন্ত। এ-সব সংবাদ মিডিয়ার কার্যক্রম দেশ ও জাতির জন্য কতটুকু অবদান রাখতে পারছে এই প্রশ্নটা এখন সময়ের দাবি হয়ে দাড়িয়েছে। পাশাপাশি নিউজ র্পোটাল ও আইপি টিভি চ্যানেল খুলে হলুদ সাংবাদিকতার সংখ্যা বাড়িয়ে তুলেছে বলে অভিযোগ রয়েছে,অনুসন্ধানে জানাগেছে-নিউজ র্পোটাল ও আইপি টিভি চ্যানেল গুলোতে কোনো প্রকার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা ছাড়াই ২ থেকে ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে জেলা ও উপজেলা সাংবাদিক হিসেবে কাজ করার জন্য সাংবাদিকতার কার্ড বিতরণ করছে৷ফলে সারাদেশের জেলা ও উপজেলা গুলোতে সাংবাদিকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। সাংবাদিক সংগঠন গুলো তাদেরকে সদস্য করতে হিমসিম খাচ্ছে। এছাড়াও সাংবাদিকতার নামে এই সব হলুদ সাংবাদিক বিভিন্ন ভাবে চাঁদাবাজী করছে।অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও আইপি টিভি চ্যানেল গুলোর সাথে যারা কাজ করছে তাদের নামে একের পর এক অভিযোগে প্রকৃত সাংবাদিকরা বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে দিন পার করছে। সাংবাদিকরা দেশ ও জাতীর বিবেক রাষ্ট্রের চর্তুথ স্তাম্ব।কিন্তু বর্তমান সারাদেশে সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে সাধারণত মানুষ সহ বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি অফিস আদালতে চাঁদাবাজী করছে।বর্তমান দেশে সাংবাদিকতার যে নাজুক অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে তার জন্য নিউজ র্পোটাল ও আইপি টিভি চ্যানেল গুলো দায়ী বলে প্রকৃত সাংবাদিকরা অভিযোগ করছে।সাংবাদিকতার বিষয় নিয়ে বিশিষ্টজনের পাশাপাশি সিনিয়র সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা হলে তারা জানায়-সরকারের উচিত অনুমোদন হীন সংবাদ মাধ্যম গুলোর বিরুদ্ধে জরুরি ভাবে ব্যাবস্হা গ্রহণ সহ সাংবাদিকতার জন্য নিম্নতম যোগ্যতা ও দক্ষতার পরীক্ষা নিয়ে সাংবাদিকতা করার অনুমতি দেওয়ার জন্য একটি আলাদা দপ্তরকে দায়িত্ব দেওয়া।সেই সাথে স্হানীয় দৈনিক সহ নিউজ পোর্টাল ও আইপি টিভি চ্যানেল খুলেতে গেলে সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে নিয়ম নিতে মেনে প্রতিটি সংবাদ প্রকাশ করতে হবে এবং নিয়োগ কৃত প্রতিনিধিদের বেতন নির্ধারণ করে তাদের নিয়োগ দেওয়ার বাদ্য বাধকতা থাকতে হবে।তাহলে দেশে হলুদ সাংবাদিকতা বন্ধের পাশাপাশি সাংবাদিকতা পেশার মান উন্নয়ন হবে। এছাড়াও প্রতিবছর সরকারি ডিএফটি ভুক্ত পএ পএিকার নাম আসলেও তারা একটাকে ব্যবহার করছে অন্যরকম ভাবে খুলে ফেলছে ফেসবুক পেজ ও আইপি টিভি,করার সঠিক সংবাদগুলো বিতর্কিত মুখে দারিয়েছে এতে কোনটা সঠিক সংবাদ বা কোনটা সঠিক নয় প্রশ্ন উঠছে সাধারণ জনগণ সহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি,এসব সারাদেশে গজেই উঠা অবৈধ আইপি টিভি সরকারের বিনা তালিকাভুক্ত অনিবন্ধিনহীন অনলাইন চ্যানেল ফেসবুক পেজে অল্প কিছু খরচ করেই হয়ে যাচ্ছে সম্পাদক তারা নিজেকে দাবি করছে বড় কিছু। এসবের বিরুদ্ধে দ্রুত এখনই পদক্ষেপ না নিলে একসময় দেশের জন্য বড় চ্যানেল মুখে রূপান্তরিত হ’য়ে দারাবে বলে দাবি করছেন সংশ্লিষ্ঠরা। তাই আজ-ওসব অবৈধ আইপি টিভি,অনলাইন চ্যানেল,ফেসবুক পেজ খুলাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরী হয়ে পড়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :