সিন্দুকছড়ি জোন কর্তৃক সেনাবাহিনীর ৩ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারীর মাসিক নিরাপত্তা ও মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার গুইমারা রিজিয়নের আওতাধীন সিন্দুকছড়ি জোন কর্তৃক সেনাবাহিনীর ৩ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারীর মাসিক নিরাপত্তা ও মাসিক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

১৫ অক্টোবর রবিবার সকালে পাহাড়ের শান্তি, শৃঙ্খলা ও নিরাপত্তার বিষয়ে আলোচনা শুরুকালে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন সিন্দুকছড়ি জোনের জোন কমান্ডার সৈয়দ পারভেজ মোস্তফা পিএসসি জি।

এ মত বিনিময় সভায় উপস্থিত থেকে মত প্রকাশ করে মত বিনিময় সভা উপভোগ করেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য ও মানিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ মাইন উদ্দিন, গুইমারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও গুইমারা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু মেমং মারমা,মানিকছড়ি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও মানিকছড়ি উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ জয়নাল আবেদিন, গুইমারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি রাজিব চন্দ্র কর,গুইমারা সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মোঃ নাজিমউদ্দিন, মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ আনছারুল করিম, জালিয়াপাড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মহসিন তালুকদার, গুইমারা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব শীল, জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গুইমারা উপজেলা ট্রাক ও মিনি ট্রাক সমবায় সমিতির সভাপতি নুরুন্নবী চৌধুরী রুবেল,গুইমারা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্মল নারায়ন ত্রিপুরা, হাফছড়ি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মংশে চৌধুরী, সিন্দুকছড়ি ইউপি চেয়ারম্যান রেদাক মারমা,সিন্দুকছড়ি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মনকে মারমা, মানিকছড়ি রানী নিহার সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের সঃ শিক্ষক নাইমুল হক, গুইমারা বাজার কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও গুইমারা উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি বিপ্লব শীল, মানিকছড়ি সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ সফিকুর রহমান, বাটনাতলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আঃ রহিম, যোগ্যাছোলা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল মতিন, পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ খাগড়াছড়ি জেলা কমিটির সহ-সভাপতি মোকতাদের হোসেন সহ গন্যমান্য ব্যক্তি, হেডম্যান,কার্বারী, জনপ্রতিনিধি ও সাংবাদিক বৃন্দ।

এসময় বক্তারা জোন কমান্ডার সৈয়দ পারভেজ মোস্তফা পিএসসি, জি”কে সিন্দুকছড়ি জোনের আওতাধীন সামাজিক অবকাঠামোর উন্নয়ন প্রসঙ্গে জোনের দায়িত্বপূর্ণ এলাকার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার পাশাপাশি সড়ক দুর্ঘটনা, পানি নিষ্কাশন, পাহাড় কাটা, অবৈধ কাঠ পাচার, বাজারের নিয়ম শৃঙ্খলা, মাদকদ্রব্য, চোরাচালান, যানবাহনে এলইডি লাইট ট্রাজেডি এবং পার্বত্য বাসীর মানবাধিকার লংঘন, সন্ত্রাস নির্মূল ও শিক্ষা সহ নানান বিষয় তুলে ধরেন বক্তারা।

শার্দীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে আইন শৃঙ্খলা নিশ্চিত করনের পাশাপাশি সামাজিক নিরাপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করার কথাও বলাহয়।