আহসান হাবিব শিবলু, গাবতলী, বগুড়া: (০৪ মে রবিবার) বগুড়া গাবতলী দূর্গাহাটা ইউনিয়নে মাটিআনছোড়া গ্রামে গত ১ মে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় সুমুন নামে একজনের দোকানের আশে পাশে ঘোরাঘুরি করতে থাকে এবং দোকানে এসে তাকে ক্ষুধা লেগেছে খাবার দাও তখন দোকানদার তাকে ১ রুটি খেতে দেয়। এবং দোকানদার তার পরিচয় জানতে চায় তখন সে তার মতো করে বলে, সে বলে সে ভাত খাবে পরবর্তীতে দোকানার বাড়িতে নিয়ে ভাত খাওয়ায় এবং স্থানীয় ৫ নং ওয়ার্ড মেম্বার আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম কে জানান সে তার দেওয়া ঠিকানা মতো সোসাল মিডিয়া খোজাখুজি করে। এবং গাবতলী থানান ওসিকে বিষয়টি অবগত করেন ওসি বিষয়টি শুনে জানান যে যদি কোন সন্ধান না পাওয়া যায় তাহলে থানায় আনতে। ২ দিন অনেক খোজাখুজির পর মেয়েটির ঠিকানা না পাওয়ায় ০৪ মে রবিবার সকাল ১০ থানায় এনে একটি সাধারণ ডায়েরি করে এরপর গাবতলী মডেল থানার ওসি সেরাজুল হক মেয়েটিকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। জিজ্ঞাসা বাদে মেয়েটি নাম বলেন শিম্মি গ্রাম বলেন ফুলবাড়ী, নওগাঁ। এই সুত্রধরে ওসি, যত ফুলবাড়ি থানা, ইউনিয়ন আছে সব জায়গায় অবগত করেন কিন্তু কেউ তাকে চিনতে পারে না। পরবর্তী তে সমাজ সেবা অফিসের বিষয়টি জানান তাদের এবং বগুড়া সদর থানায় মাধ্যমে জানতে পারেন মেয়েটি বগুড়া টি এম এস এস এর শিশু সনদে থেকে পালিয়েছিল। পরবর্তীতে ওসি এবং সমাজ সেবা কর্মকর্তা নাঈম প্রচেষ্টায় টি এম এস এস এর শিশু সনদে যোগাযোগ করে তাদের কাছে হস্তান্তর করেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন ওসি সেরাজুল হক, সমাজ সেবা অফিসার নাঈম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক এম আর হাসান পলাশ, হাইকোর্টর সহকারী এর্টনি জেনারেল এডভোকেট গাজী মাসকুরুল আলম, দূর্গাহাটা ইউনিয়নের ৫নং ওয়ার্ড মেম্বার আনোয়ার হোসেন সাদ্দাম, এবং টিএমএসএস শিশু সনদের কর্মকর্তাগণ এবং গণমাধ্যমকর্মীগণ।
আপনার মতামত লিখুন :